Advertisement (Custom)

বিজ্ঞাপন
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সর্বশেষ সংষ্করণ 2024-02-21T19:15:51Z
গোলাপগঞ্জলিড নিউজ

গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ৪ মে

বিজ্ঞাপন

স্টাফ রিপোর্ট : ষষ্ঠ ধাপের নির্বাচনে বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৮ মে। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ষষ্ঠ ধাপে বিয়ানীবাজার উপজেলা ছাড়াও সিলেট বিভাগের ৩৯ উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে সুনামগঞ্জের ১১টি, সিলেটের ১৩টি, মৌলভীবাজারের ৭টি ও হবিগঞ্জের ৮টি উপজেলা রয়েছে। ৬ষ্ঠ ধাপে ৪ বারে হবে বিভাগের ৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ।

তবে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর ও সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলায় পরবর্তীতে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছে ইসি। এই দুই উপজেলায় কোনও তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। বাকি উপজেলাগুলোতে ৪ মে থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে ২৫ মে চতুর্থবারের ভোটগ্রহণের মধ্য দিয়ে শেষ হবে নির্বাচন।

ইসির দেওয়া তালিকা অনুযায়ী- ষষ্ঠ ধাপে প্রথমবার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৪ মে। এদিন সিলেট সদর, বিশ্বনাথ, দক্ষিণ সুরমা ও গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ভোট হবে। একই তারিখে ভোট হবে সুনামগঞ্জের দিরাই ও শাল্লায়। এছাড়া মৌলভীবাজারের জুড়ি, কুলাউড়া, বড়লেখায় এবং হবিগঞ্জের বানিয়াচং ও আজমেরিগঞ্জ উপজেলায় একইদিনে ভোটগ্রহণ হবে।

দ্বিতীয়বার ভোটগ্রহণ হবে ১১ মে। এদিন কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও গোয়াইনঘাটে নির্বাচন হবে। একই তারিখে ভোট হবে সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর ও জামালগঞ্জে। এছাড়া মৌলভীবাজার সদর ও রাজনগর, হবিগঞ্জের বাহুবল, চুনারুঘাট ও নবীগঞ্জ উপজেলায় একই দিনে ভোট হবে।

তৃতীয়বার ভোট হবে ১৮ মে। এদিন বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারে নির্বাচন হবে। একই তারিখে ভোটগ্রহণ হবে সুনামগঞ্জের ছাতক ও দোয়ারাবাজারে। এছাড়া মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, হবিগঞ্জ সদর, লাখাই, মাধবপুর ও শায়েস্তাগঞ্জে একই দিনে ভোটগ্রহণ হবে।

চতুর্থ অর্থাৎ শেষবার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ২৫ মে। ওই দিন সিলেটের জকিগঞ্জ ও কানাইঘাটে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। একই তারিখে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ ও মধ্যনগরে।

ইসির দেয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর গোলাপগঞ্জ উপজেলাজুড়ে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের তোড়ঝোড় শুরু হয়ে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছাড়াও বিভিন্ন ভাবে ভোটারদের নজরে আসতে কাজ করতে শুরু করেছেন তারা। তবে সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ঘরোনার প্রার্থীদের সংখ্যাই বেশি। বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীরা নির্বাচনে আসা না আসা নিয়ে দলীয়ভাবে কোন সিদ্ধান্ত না আসায় নির্বাচন ঘিরে তাদের কোন তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়নি।

বিজ্ঞাপন

জনপ্রিয় সংবাদ