বিজ্ঞাপন
জিভি২৪ নিউজঃ সিলেটে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে দুবাই প্রবাসী এক যুবক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
করোনা সন্দেহে ভর্তি যুবক সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সুতারগ্রামের হাফিজ আলী হোসেনের ছেলে জাকারিয়া (৩২)। তিনি দুবাই থেকে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি দেশে এসেছেন।
বুধবার রাত ১১টার দিকে অসুস্থ অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে নিয়ে যান স্বজনরা। পরে সেখানে করোনা ভাইরাসের সন্দেহ হলে তাকে সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল সুত্র জানিয়েছে, বুধবার রাতে যুবকটি সিলেটের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে তাকে ওসমানী হাসপাতালে রেফার করা হয়। সিলেট ওসমানী হাসপাতালের জরুরী বিভাগে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে দেখেন। তখন তার কাছ থেকে সমস্যাগুলো শুনেন। যেগুলো করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত রোগীর সবগুলো লক্ষণের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তখন চিকিৎসকরা তাকে ঢাকায় যেতে বলেন। কিন্তু সে ঢাকায় যেতে না চাওয়ায় জেলা প্রশাসনের নির্দেশে তাকে সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঐ ওয়ার্ডে তার সাথে শুধুমাত্র তার বৃদ্ধ মা রয়েছেন।
এদিকে শামসুদ্দিন হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে রোগী ভর্তির খবর পেয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। বুধবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে অন্যান্য চিকিৎসাধীন রোগীর স্বজন ব্যাতিত কাউকে হাসপাতালের ভেতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।
করোনা সন্দেহে ভর্তি যুবক সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সুতারগ্রামের হাফিজ আলী হোসেনের ছেলে জাকারিয়া (৩২)। তিনি দুবাই থেকে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি দেশে এসেছেন।
বুধবার রাত ১১টার দিকে অসুস্থ অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে নিয়ে যান স্বজনরা। পরে সেখানে করোনা ভাইরাসের সন্দেহ হলে তাকে সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল সুত্র জানিয়েছে, বুধবার রাতে যুবকটি সিলেটের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে তাকে ওসমানী হাসপাতালে রেফার করা হয়। সিলেট ওসমানী হাসপাতালের জরুরী বিভাগে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে দেখেন। তখন তার কাছ থেকে সমস্যাগুলো শুনেন। যেগুলো করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত রোগীর সবগুলো লক্ষণের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তখন চিকিৎসকরা তাকে ঢাকায় যেতে বলেন। কিন্তু সে ঢাকায় যেতে না চাওয়ায় জেলা প্রশাসনের নির্দেশে তাকে সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঐ ওয়ার্ডে তার সাথে শুধুমাত্র তার বৃদ্ধ মা রয়েছেন।
এদিকে শামসুদ্দিন হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে রোগী ভর্তির খবর পেয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। বুধবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে অন্যান্য চিকিৎসাধীন রোগীর স্বজন ব্যাতিত কাউকে হাসপাতালের ভেতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।