বিজ্ঞাপন
নিজস্ব প্রতিবেদক : গোলাপগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের গোয়ালঘরে আগুন দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার রাত ১টার দিকে উপজলার শরীফগঞ্জ ইউনিয়নের পনাইর চক গ্রামের নিজাম উদ্দিনের বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘটে।
এতে গোয়াল ঘরে থাকা একটি গর্ভবতী ছাগল পুড়ে মারা গেছে। এবং ৪গরু ও ৩ ছাগলের শরীরে বিভিন্ন স্থানে পুড়ে যায়। এছাড়াও ঘরে থাকা কৃষি কাজের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতির হয়।
এ ঘটনার পর নিজাম উদ্দিন একই ইউনিয়নের খাটখাই গ্রামের আব্দুল হকের পুত্র করিম উদ্দিন (৩৫), ইদু মিয়ার পুত্র ফখরুল ইসলাম (৫০) সেপুল মিয়ার পুত্র ছলিম উদ্দিন (৩০) নাম উল্লেখ করে কুশিয়ারা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে একটি অভিযোগ দাখিল করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে সবাই ঘুমে পড়লে প্রতিপক্ষের লোকজন ঘরের পাশের গোয়ালাঘরে ঘরে থাকা খরের মধ্যে আগুন ধরিয়ে দেয়। এরপর আগুন লাগার বিষয়টি একজন প্রতিবেশী দেখতে পেলে তাদের তাৎক্ষণিক ঘুম থেকে ডেকে তুলেন। পরে ঘরের লোকদের চিৎকারে আশপাশের মানুষ এগিয়ে এসে আগুন নেবানো চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। আগুনে গোয়াল ঘরে থাকা একটি গর্ভবতি ছাগল মারা যায়। এবং ৪টি গরু ও ৩টি ছাগল পুড়ে মারাত্বক আহত হয়। এদিকে খবর পেয়ে রোববার একদল পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
কুশিয়ারা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এস আই ফখরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এতে গোয়াল ঘরে থাকা একটি গর্ভবতী ছাগল পুড়ে মারা গেছে। এবং ৪গরু ও ৩ ছাগলের শরীরে বিভিন্ন স্থানে পুড়ে যায়। এছাড়াও ঘরে থাকা কৃষি কাজের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতির হয়।
এ ঘটনার পর নিজাম উদ্দিন একই ইউনিয়নের খাটখাই গ্রামের আব্দুল হকের পুত্র করিম উদ্দিন (৩৫), ইদু মিয়ার পুত্র ফখরুল ইসলাম (৫০) সেপুল মিয়ার পুত্র ছলিম উদ্দিন (৩০) নাম উল্লেখ করে কুশিয়ারা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে একটি অভিযোগ দাখিল করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে সবাই ঘুমে পড়লে প্রতিপক্ষের লোকজন ঘরের পাশের গোয়ালাঘরে ঘরে থাকা খরের মধ্যে আগুন ধরিয়ে দেয়। এরপর আগুন লাগার বিষয়টি একজন প্রতিবেশী দেখতে পেলে তাদের তাৎক্ষণিক ঘুম থেকে ডেকে তুলেন। পরে ঘরের লোকদের চিৎকারে আশপাশের মানুষ এগিয়ে এসে আগুন নেবানো চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। আগুনে গোয়াল ঘরে থাকা একটি গর্ভবতি ছাগল মারা যায়। এবং ৪টি গরু ও ৩টি ছাগল পুড়ে মারাত্বক আহত হয়। এদিকে খবর পেয়ে রোববার একদল পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
কুশিয়ারা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এস আই ফখরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।