Advertisement (Custom)

বিজ্ঞাপন
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২০
সর্বশেষ সংষ্করণ 2020-09-22T02:21:52Z
গোলাপগঞ্জ

এমরুল কে চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় আমুড়া ইউনিয়নবাসী

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞপ্তি : গোলাপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা সমাজসেবক এম এ ওয়াদুদ এমরুল কে এবার চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় আমুড়া ইউপির সর্বস্তরের জনগণ ।

এম এ ওয়াদুদ এমরুল এক জন সৎ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। যিনি রাজনৈতিক আদর্শকে ধারণ করে সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে আসছেন। এছাড়া যিনি সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূলে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। যার বাবা ছিলেন একজন আদর্শ মানুষ।

আওয়ামী লীগের নেতা এমরুল তার ক্ষমতার পুরো সময় অতিক্রম হওয়ার মধ্যে দিয়ে ইউপি বাসীকে তার ভালোবাসার মাধুর্যতা দেখিয়েছিলেন, শুধু ইউপি বাসীদের জন্য নয় পুরো উপজেলার জন্য।
আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের সর্বস্তরের জনগণের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে আগামী নির্বাচনে ইউপি চেয়ারম্যান পদ প্রত্যাশী।
তিনি তার আগামীর পরিকল্পনা দিয়ে ভরিয়ে দিতে চান গোটা সমাজ ব্যবস্তাকে। আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের জনগণকে সাথে নিয়েই এগিয়ে যেতে চান এমরুল ।

তিনি বলেন নির্বাচিত হয়েই তিনি এলাকার অবহেলিত মানুষের জীবন মান উন্নয়নের জন্য কাজ করবেন ও সকল ধরনের সহযোগীতা করে যাবেন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, এতিমখানাসহ হতদরিদ্র মানুষদেরকে।

সরেজমিনে সমাজসেবক এম এ ওয়াদুদ এমরুল এর নির্বাচনী এলাকা ঘুরে দেখা যায় তার অধীনে উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে অনেক তথা তার এলাকার প্রত্যান্ত অঞ্চলের অবহেলিত অনেক এলাকার মানুষ বর্ষার মৌসুমে জনসাধারনের দূর্ভোগের কোন শেষ ছিলোনা ঠিক তখনই এমরুলের এর উন্নয়নের লেগেছিল হাতছানি।

আর এ সফল মানুষকেই এবার চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চান আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের সর্বস্তরের জনগণ ।

ওয়ার্ডের ফরহাদ, কাওছার, আজিজুল রহমান রুহেল, জিয়াউল ইসলাম, সহ একাধিক তরুণ জানান, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ ওয়াদুদ এমরুল বিগত দিন থেকে এলাকার তরুণ ও যুব সমাজের জন্য অনেক কাজ করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

এলাকায় মাদক নির্মূলসহ অনেকগুলো উন্নয়নের কাজ হয়েছে। তিনি আমাদের যুব সমাজকে নিয়ে নতুন কিছু করার চিন্তা ভাবনা করেন সব সময়।
তারা আরো বলেন, এম এ ওয়াদুদ এমরুল আদর্শবান সৎ রাজনৈতিক ব্যক্তি। যার কাছে যে কোন সমস্যা নিয়ে গেলে সমাধান করার চেষ্টা করেন। রাত-দিন যখনই যাওয়া হয় তার দরজা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে। আমরা এলাকাবাসী তার মতো একজন আদর্শ মানুষকে আমাদের ইউপির চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চাই।

ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা এম এ ওয়াদুদ এমরুল বলেন, আমি ছাত্রলীগের শুরু করার পর থেকে আমার কয়েকটি অঙ্গীকারের মধ্যে ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, দারিদ্রতা নির্মূল, সকল স্তরে শিক্ষার মানবৃদ্ধি ইত্যাদি। আর এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার আদর্শের একজন কর্মী হিসাবে কাজ করতে চাই।

তিনি আরো বলেন, আমি চেয়ারম্যান না থাকা অবস্থায় নিষ্ঠার সাথে উন্নয়নের কাজ করার চেষ্টা করে যাচ্ছি যদি ও আমার হাতে সময় খুব কম ছিলো । কতটুকু পেরেছি সেটা এ এলাকার মানুষ ভালো জানে। আমি এবারও চেয়ারম্যান পদ প্রত্যাশী। যদি আমি নির্বাচিত হই এ এলাকার মানুষের জন্য কাজ করবো।

তিনি আরো বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আর্দশকে দ্বারণ করে রাজনীতি করে আসছি। আমি চাই আমার এলাকার মানুষের জন্য গরিব দুঃখীর জন্য কিছু করতে। আমার বাবা ছিলেন একজন সমাজসেবক আমি তার সন্তান।। আমি আপনাদের সন্তান। আমাকে আপনাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে এলাকার উন্নয়ন করার সুযোগ দিন। আমি আমুড়া ইউপি কে ডিজিটাল নগরিতে রূপান্তিত করবো। আমার ইউপিতে কোন মাদক ব্যবসায়ী, কোন চাঁদাবাজ, কোন ভূমিদস্যু থাকবে না। আমি আপনাদেরকে কথা দিলাম আমি আমার কথা কতটুক রাকতে পারব আপনারা ভালো জানেন ।

এলাকার প্রায় ৮৫% মানুষ বলেন এমরুল একজন ব্যক্তি নয় তিনি একটি প্রতিষ্ঠান।তিনি আমাদের অভিভাবক এবং আমুড়া ইউনিয়ন বিগত দিন থেকে যে উন্নয়ন করে যাচ্ছেন তা আমাদের ও আমাদের ছেলে মেয়েদের কাছে মডেল হয়ে থাকবে।আগামী নির্বাচনে আমরা সবাই থাকেই নির্বাচিত করব ইউপি চেয়ারম্যান হিসাবে।
বিজ্ঞাপন

জনপ্রিয় সংবাদ