বিজ্ঞাপন
জাহিদ উদ্দিন: সিলেটের গোলাপগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নৌকার মনোনয়ন দৌঁড়ে ৬জন রয়েছেন।
ইতিমধ্যে নৌকার প্রার্থী বাছাই উপলক্ষে পৌর আওয়ামীলীগের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময় সভায় জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে তৃণমূলের প্রস্তাবে ৬জনের নাম কেন্দ্রে পাঠানোর জন্য জেলা আওয়ামীলীগের কাছে দেওয়া হয়েছে।
এই ৬জনের সবাই আওয়ামীলীগের মনোনয়ন ফরম কিনতে হবে এবং তা পূরণ করে জমা দিতে হবে। এরপর আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড বসে যাচাই-বাছাই করে এজনকে আওয়ামীলীগের নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হবে।
নৌকার ৬ মনোনয়ন প্রত্যাশী হলেন গোলাপগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি, পৌর মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক, সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুহেল আহমদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী রিংকু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি, পৌর কাউন্সিলর রুহিন আহমদ খান, পৌর আওয়ামীলীগ নেতা মাজেদ শরীফ চৌধুরী।
এদিকে গোলাপগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনে কে হচ্ছেন নৌকার প্রার্থী এ নিয়ে পৌর এলাকাজুড়ে শুরু হয়েছে আলোচনা।
গোলাপগঞ্জ পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই মেয়র পদটি রয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের হাতে থাকলে নৌকার প্রার্থী একবারো নির্বাচিত হননি। পৌরসভার উপ-নির্বাচনসহ গেল দুই নির্বাচনে নৌকার মাঝি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক, সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু।এই দুই বারই নৌকার ভরাডুবি হয়। নৌকার প্রার্থী পরাজিত হলেও এ দুটি নির্বাচনে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহীরা।
২০১৫ সালে পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সিরাজুল জব্বার চৌধুরী বিজয়ী হন। ২০১৮সালের ৩১মে সিরাজুল জব্বার চৌধুরী মৃত্যুবরণ করলে ১১ জুলাই মেয়র পদটি শূন্য ঘোষনা করা হয়। পরে একই বছরের ৩অক্টোবর উপ-নির্বাচনে জয়লাভ করেন আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল।
এদিকে এবারের পৌর নির্বাচনে তৃণমূল নেতাকর্মীরা যোগ্য ব্যক্তিকেই চান নৌকার মাঝি হিসেবে।
গোলাপগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আরিফ চৌধুরী কফি জানান, বিগত নির্বাচনে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়ার কারণে। আশা করছি এবারের পৌর নির্বাচনে এমন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেবেনা। ৬ মনোনয়ন প্রত্যাশীর মধ্যে যোগ্য ও ক্লিন ইমেজের অধিকারী এমন ব্যক্তিকে যাতে এবারে নৌকার মাঝি করা হয়। এ নির্বাচন আওয়ামীলীগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ কেননা বিএনপি এবার তাদের একক প্রার্থী দেবে।
পৌর আওয়ামীলীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মামুন আহমদ জানান, এবারের পৌর নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দেশ দিয়েছেন সেই নির্দেশনার বাস্তবায়ন চাই গোলাপগঞ্জে। এই ৬মনোনয়ন প্রত্যাশীর মধ্যে যাচাই-বাছাই করে যোগ্য প্রার্থীকে যেন নৌকার মাঝি করা হয়। তাহলে আমরা নৌকাকে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারবো।
উল্লেখ্য, পৌরসভার নির্বাচন ৪টি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত পৌরসভার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে। তবে এ দুটি ধাপের নামের তালিকায় গোলাপগঞ্জ পৌরসভার নাম ঘোষণা করা হয়নি।
নৌকার ৬ মনোনয়ন প্রত্যাশী হলেন গোলাপগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি, পৌর মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক, সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুহেল আহমদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী রিংকু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি, পৌর কাউন্সিলর রুহিন আহমদ খান, পৌর আওয়ামীলীগ নেতা মাজেদ শরীফ চৌধুরী।
এদিকে গোলাপগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনে কে হচ্ছেন নৌকার প্রার্থী এ নিয়ে পৌর এলাকাজুড়ে শুরু হয়েছে আলোচনা।
গোলাপগঞ্জ পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই মেয়র পদটি রয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের হাতে থাকলে নৌকার প্রার্থী একবারো নির্বাচিত হননি। পৌরসভার উপ-নির্বাচনসহ গেল দুই নির্বাচনে নৌকার মাঝি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক, সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু।এই দুই বারই নৌকার ভরাডুবি হয়। নৌকার প্রার্থী পরাজিত হলেও এ দুটি নির্বাচনে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন আওয়ামীলীগের বিদ্রোহীরা।
২০১৫ সালে পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সিরাজুল জব্বার চৌধুরী বিজয়ী হন। ২০১৮সালের ৩১মে সিরাজুল জব্বার চৌধুরী মৃত্যুবরণ করলে ১১ জুলাই মেয়র পদটি শূন্য ঘোষনা করা হয়। পরে একই বছরের ৩অক্টোবর উপ-নির্বাচনে জয়লাভ করেন আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল।
এদিকে এবারের পৌর নির্বাচনে তৃণমূল নেতাকর্মীরা যোগ্য ব্যক্তিকেই চান নৌকার মাঝি হিসেবে।
গোলাপগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আরিফ চৌধুরী কফি জানান, বিগত নির্বাচনে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়ার কারণে। আশা করছি এবারের পৌর নির্বাচনে এমন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেবেনা। ৬ মনোনয়ন প্রত্যাশীর মধ্যে যোগ্য ও ক্লিন ইমেজের অধিকারী এমন ব্যক্তিকে যাতে এবারে নৌকার মাঝি করা হয়। এ নির্বাচন আওয়ামীলীগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ কেননা বিএনপি এবার তাদের একক প্রার্থী দেবে।
পৌর আওয়ামীলীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মামুন আহমদ জানান, এবারের পৌর নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নির্দেশ দিয়েছেন সেই নির্দেশনার বাস্তবায়ন চাই গোলাপগঞ্জে। এই ৬মনোনয়ন প্রত্যাশীর মধ্যে যাচাই-বাছাই করে যোগ্য প্রার্থীকে যেন নৌকার মাঝি করা হয়। তাহলে আমরা নৌকাকে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারবো।
উল্লেখ্য, পৌরসভার নির্বাচন ৪টি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত পৌরসভার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে। তবে এ দুটি ধাপের নামের তালিকায় গোলাপগঞ্জ পৌরসভার নাম ঘোষণা করা হয়নি।