বিজ্ঞাপন
নিজস্ব প্রতিবেদক : গোলাপগঞ্জের পল্লীতে প্রবাসীর ভূমি দখল ও সংঘর্ষের অভিযোগে ৮ জনকে আসামী করে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় মামলা করা হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে মামলা করেও ভূমি রক্ষা করতে পারছে না প্রবাসী পরিবার এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় জনগণের কাছ থেকে।
নিজের ভিটে-মাটি রক্ষার জন্য সর্ব মহলের কাছে আবেদন জানিয়েছেন ফুলবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ মদনগৌরি গ্রামের যুক্তরাজ্য প্রবাসী মিলন মিয়া। বিষয়টি তিনি সিলেটের পুলিশ সুপার সহ উর্ধ্বতন পুলিশ প্রসাশনকে অবহিত করেছেন বলে প্রতিবেদককে জানান।
গোলাপগঞ্জ উপজেলার শেষ প্রান্থ ও দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ইলাইগঞ্জ বাজারের পাশ্ববর্তী গ্রাম দক্ষিণ মদনগৌরির মৃত এলাইছ মিয়া মৃত্যুর পূর্বে তার যুক্তরাজ্য প্রবাসী পুত্র মিলন মিয়াকে বাড়ি করার উপযোগী একখন্ড ভূমি দান করেন। এ নিয়ে প্রতিবেশী কয়েকজন ব্যক্তি মিলন মিয়ার ঐ ভূমি দখলের লক্ষ্যে বিভিন্ন সময়ে অপচেষ্টা করেছিল বলে জানা যায়।
গত রমজান মাসে দেশব্যাপী লকডাউনের সময় প্রতিপক্ষের লোকজন গভীর রাতে ঐ ভূমি দখলের জন্য চেষ্টা চালায়। এ নিয়ে মিলন মিয়ার পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দু’পক্ষকেই শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য লিখিত ভাবে নোটিশ প্রদান করে। সম্প্রতি আবার এ জমি নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হলে প্রতিপক্ষের লোকজন পূর্বের ন্যায় দখলের চেষ্টা করে বলে মিলন মিয়ার পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়।
বিষয়টি নিরসনের লক্ষ্যে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় সহকারী পুলিশ সুপারের উদ্যোগে বৈঠক অনুষ্ঠিত হলে নিজ নিজ সার্ভেয়ার/আমিন নিয়োগ করে মালিকানার বিষয়টি নিশ্চিত করেন যে এই জায়গাটি মিলন মিয়ার। এই ভূমিতে নির্মাণের সময় প্রতিপক্ষের লোকজন মিলন মিয়ার আত্মীয়-স্বজনদের উপর হামলা করলে এতে তার ভাই সহ ৭/৮ জন লোক আহত হন।
এ ব্যাপারে মিলন মিয়ার ভাই জিলু আহমদ বাদী হয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে প্রতিপক্ষের আব্দুল মুকিত, সুহেল আহমদ (হাসুন), মজির উদ্দিন, আশরাফ আলী আশব, ছমির উদ্দিন, তানভীর আহমদ, ফয়জুল আহমদ, তবারক আলী সহ ১০/১৫ জনের বিরুদ্ধে ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/৩৫৪/১১৪ পেনাল কোড এর ধারা মতে মামলা রেকর্ড হয়। মামলা নং-৫, তারিখ-০৩-০৩-২০২১ইং)।
এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ফের যেকোন সময় সংঘাত-সংঘর্ষ হতে পারে বলে এলাকার লোকজন আশংকা প্রকাশ করছেন।
এদিকে প্রবাসী মিলন মিয়া এ প্রতিবেদককে জানান, এই চক্রটি আমার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের বিভিন্ন মামলায় জড়ানোর জন্য অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। আমায় পুলিশ প্রশাসন খুবই সহযোগিতা করছে কিন্তু এই চক্রটি প্রশাসনেরও কথা মানছেনা।
গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ আসামীদের গ্রেফতারের তৎপর রয়েছে।
নিজের ভিটে-মাটি রক্ষার জন্য সর্ব মহলের কাছে আবেদন জানিয়েছেন ফুলবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ মদনগৌরি গ্রামের যুক্তরাজ্য প্রবাসী মিলন মিয়া। বিষয়টি তিনি সিলেটের পুলিশ সুপার সহ উর্ধ্বতন পুলিশ প্রসাশনকে অবহিত করেছেন বলে প্রতিবেদককে জানান।
গোলাপগঞ্জ উপজেলার শেষ প্রান্থ ও দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ইলাইগঞ্জ বাজারের পাশ্ববর্তী গ্রাম দক্ষিণ মদনগৌরির মৃত এলাইছ মিয়া মৃত্যুর পূর্বে তার যুক্তরাজ্য প্রবাসী পুত্র মিলন মিয়াকে বাড়ি করার উপযোগী একখন্ড ভূমি দান করেন। এ নিয়ে প্রতিবেশী কয়েকজন ব্যক্তি মিলন মিয়ার ঐ ভূমি দখলের লক্ষ্যে বিভিন্ন সময়ে অপচেষ্টা করেছিল বলে জানা যায়।
গত রমজান মাসে দেশব্যাপী লকডাউনের সময় প্রতিপক্ষের লোকজন গভীর রাতে ঐ ভূমি দখলের জন্য চেষ্টা চালায়। এ নিয়ে মিলন মিয়ার পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দু’পক্ষকেই শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য লিখিত ভাবে নোটিশ প্রদান করে। সম্প্রতি আবার এ জমি নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হলে প্রতিপক্ষের লোকজন পূর্বের ন্যায় দখলের চেষ্টা করে বলে মিলন মিয়ার পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়।
বিষয়টি নিরসনের লক্ষ্যে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় সহকারী পুলিশ সুপারের উদ্যোগে বৈঠক অনুষ্ঠিত হলে নিজ নিজ সার্ভেয়ার/আমিন নিয়োগ করে মালিকানার বিষয়টি নিশ্চিত করেন যে এই জায়গাটি মিলন মিয়ার। এই ভূমিতে নির্মাণের সময় প্রতিপক্ষের লোকজন মিলন মিয়ার আত্মীয়-স্বজনদের উপর হামলা করলে এতে তার ভাই সহ ৭/৮ জন লোক আহত হন।
এ ব্যাপারে মিলন মিয়ার ভাই জিলু আহমদ বাদী হয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে প্রতিপক্ষের আব্দুল মুকিত, সুহেল আহমদ (হাসুন), মজির উদ্দিন, আশরাফ আলী আশব, ছমির উদ্দিন, তানভীর আহমদ, ফয়জুল আহমদ, তবারক আলী সহ ১০/১৫ জনের বিরুদ্ধে ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৭৯/৩৫৪/১১৪ পেনাল কোড এর ধারা মতে মামলা রেকর্ড হয়। মামলা নং-৫, তারিখ-০৩-০৩-২০২১ইং)।
এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ফের যেকোন সময় সংঘাত-সংঘর্ষ হতে পারে বলে এলাকার লোকজন আশংকা প্রকাশ করছেন।
এদিকে প্রবাসী মিলন মিয়া এ প্রতিবেদককে জানান, এই চক্রটি আমার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের বিভিন্ন মামলায় জড়ানোর জন্য অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। আমায় পুলিশ প্রশাসন খুবই সহযোগিতা করছে কিন্তু এই চক্রটি প্রশাসনেরও কথা মানছেনা।
গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ আসামীদের গ্রেফতারের তৎপর রয়েছে।