বিজ্ঞাপন
জাহিদ উদ্দিন: জাতির প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে জীবনবাজি রেখে প্রতিনিয়তই ভুমিকা রেখে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ। করোনা সংকটেও তার ব্যতিক্রম নয়। মৃত্যুভয়কে জয় করে পুলিশের মাঠ পর্যায়ের প্রতিটি সদস্যই সাহসিকতার সঙ্গে করোনাযুদ্ধে লড়ে যাচ্ছেন। করোনা সংকট মোকাবিলায় ইতোমধ্যে প্রাণ দিয়েছেন পুলিশের বেশকজন সদস্য। তবুও মনোবল না হারিয়ে সংকট মোকাবিলা এবং দেশের জনসাধারণের পাশে থেকে অভাবনীয় নজির ইতোমধ্যেই স্থাপন করেছে বাংলাদেশ পুলিশ।
এরই ধারাবাহিকতায় মানবিকতার নজির স্থাপন করেছে গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ। শনিবার সারাদেশের ন্যায় গোলাপগঞ্জ উপজেলায়ও ছিলো করোনার গণটিকাদান কর্মসূচী। এ কর্মসূচী বাস্তবায়নে মাঠে সক্রিয় ছিলেন গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা। উপজেলা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১১টি গণটিকা কেন্দ্রে সিলেটের পুলিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন পিপিএম এর দিকনির্দেশনায় ও গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনূর চৌধুরীর নেতৃত্বে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত টিকাগ্রহণকারীদের সাহায্য করে মানবিকতার নজির স্থাপন করেন পুলিশ সদস্যরা।
এসময় টিকাদান কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা বয়স্ব, প্রতিবন্ধী লোকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকাদান কেন্দ্রে নিয়ে আসেন এবং তাদের টিকা দিতে সহায়তা করেন । এছাড়াও কেন্দ্রে যে সব লোক মাস্ক ছাড়া এসেছেন নিজ উদ্যোগে পুলিশ সদস্যরা তাদের মুখে মাস্ক পড়িয়ে দেন। টিকাদিতে আসা লোকজন পুলিশের এমন ব্যবহারে মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানা যায়।
এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরী বলেন, সিলেটের পুলিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন পিপিএম মহোদয়ের নির্দেশনায় গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ করোনা গণটিকাগ্রহণ কর্মসূচী বাস্তবায়নে সক্রিয়ভাবে মাঠে ছিল। করনোয়া সংকটে আমরা আমাদের অবস্থান থেকে যা সম্ভব মানুষে পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। করোনা প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নেও গোলাপগগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ সব সময় মাঠে সক্রিয় ছিলো বলেও জানান তিনি।
জানা যায়, গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ১১টি ইউনিয়নের ১১টি গণটিকা কেন্দ্রে গণটিকাদান কর্মসূচীর প্রথম ধাপে মোট ৬২২৭ জন টিকা গ্রহণ করেছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় মানবিকতার নজির স্থাপন করেছে গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ। শনিবার সারাদেশের ন্যায় গোলাপগঞ্জ উপজেলায়ও ছিলো করোনার গণটিকাদান কর্মসূচী। এ কর্মসূচী বাস্তবায়নে মাঠে সক্রিয় ছিলেন গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা। উপজেলা উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ১১টি গণটিকা কেন্দ্রে সিলেটের পুলিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন পিপিএম এর দিকনির্দেশনায় ও গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনূর চৌধুরীর নেতৃত্বে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত টিকাগ্রহণকারীদের সাহায্য করে মানবিকতার নজির স্থাপন করেন পুলিশ সদস্যরা।
এসময় টিকাদান কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরা বয়স্ব, প্রতিবন্ধী লোকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকাদান কেন্দ্রে নিয়ে আসেন এবং তাদের টিকা দিতে সহায়তা করেন । এছাড়াও কেন্দ্রে যে সব লোক মাস্ক ছাড়া এসেছেন নিজ উদ্যোগে পুলিশ সদস্যরা তাদের মুখে মাস্ক পড়িয়ে দেন। টিকাদিতে আসা লোকজন পুলিশের এমন ব্যবহারে মুগ্ধ হয়েছেন বলে জানা যায়।
এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরী বলেন, সিলেটের পুলিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন পিপিএম মহোদয়ের নির্দেশনায় গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ করোনা গণটিকাগ্রহণ কর্মসূচী বাস্তবায়নে সক্রিয়ভাবে মাঠে ছিল। করনোয়া সংকটে আমরা আমাদের অবস্থান থেকে যা সম্ভব মানুষে পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। করোনা প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নেও গোলাপগগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ সব সময় মাঠে সক্রিয় ছিলো বলেও জানান তিনি।
জানা যায়, গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ১১টি ইউনিয়নের ১১টি গণটিকা কেন্দ্রে গণটিকাদান কর্মসূচীর প্রথম ধাপে মোট ৬২২৭ জন টিকা গ্রহণ করেছেন।