Advertisement (Custom)

বিজ্ঞাপন
প্রকাশিত: সোমবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২২
সর্বশেষ সংষ্করণ 2022-01-31T17:40:46Z
লিড নিউজসিলেট

সিলেটে ষষ্ঠ ধাপে ইউপি নির্বাচনে নৌকার জয় জয়কার

বিজ্ঞাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক: ষষ্ঠ ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সিলেটে নৌকার জয়জয়কার হয়েছে। এ ধাপে সিলেটের ৫টি উপজেলার ১৫টি ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এরমধ্যে ৮টিতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও ৩টিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও ৩টিতে স্বতন্ত্রের ব্যানারে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।এছাড়াও একটিতে এগিয়ে রয়েছেন বিএনপির প্রার্থী।

জানা যায়,  বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী 
উমরপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মো. গোলাম কিবরিয়া, সাদিপুরে আওয়ামী লীগের সাহেদ আহমদ মুছা, পশ্চিম পৈলনপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী গোলাম রব্বানী চৌধুরী সুমন, বুরুঙ্গাবাজারে আওয়ামী লীগের আখলাকুর রহমান, গোয়ালা বাজারে আওয়ামী লীগের পীর মজনু, তাজপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী অরুনোদয় পাল ঝলক, দয়ামীরে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ব্যানারে বিএনপি নেতা এসটিএম ফখর উদ্দিন ও উছমানপুরে আওয়ামী লীগের ওয়ালী উল্লাহ বদরুল নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া দক্ষিণ সুরমার তেতলী ইউনিয়নে স্বতন্ত্রের ব্যানারে বিএনপি নেতা মো. অলিউর রহমান অলি ও কামালবাজারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী একরামুল হক নির্বাচিত হয়েছেন। বিশ্বনাথের খাজাঞ্চিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আরশ আলী ও লামাকাজি ইউনিয়নে এগিয়ে রয়েছেন বিএনপির কবীর হোসেন ধলা মিয়া।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ইসলামপুর পশ্চিমপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ব্যানারে বিএনপি সমর্থক জিয়াদ আলী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া গোয়াইনঘাটের পূর্ব আলীরগাঁও ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম ও পশ্চিম আলীরগাঁও ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়া হেলাল বিজয়ী হয়েছেন। 

ষষ্ট ধাপে এবার সিলেটের সবকটি ইউনিয়নের সকল কেন্দ্রে ইভিএমে ভোটগ্রহণ হওয়ায় কেন্দ্র দখল, প্রভাব বিস্তার বা জাল ভোটের কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। সকাল ৮টা বিকেল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন নয়। ভোটারদের উপস্তিতিও লক্ষণীয় ছিল। কোন কোন কেন্দ্রে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন থাকায় বিকেল ৫টা পর্যন্তও ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

এদিকে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে প্রতিটি কেন্দ্রে একজন উপ-পরিদর্শকের (এসআই) নেতৃত্বে ৪ জন পুলিশ ও প্রতি ৩ কেন্দ্রে ৫ সদস্যের ১টি করে মোবাইল টিম মাঠে ছিল। এছাড়াও ২৬টি ইউনিয়নে মোট ৫০টি মোবাইল টিম মাঠে ছিল। পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাবের ৫টি টিম, ৪ প্লাটুন বিজিবি, প্রতি উপজেলায় ২ জন করে বিচারিক ও ৩ জন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেন।





বিজ্ঞাপন

জনপ্রিয় সংবাদ